স্থানীয় সময় সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব বিষয়ে কথা বলেন মিলার।মুখপাত্র ম্যাথিউ
‘বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তন পরিকল্পনা অনুযায়ী হয়েছে, ঘটনাক্রমে নয়।’ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই মন্তব্য তুলে ধরে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, ‘বাংলাদেশে শত শত মানুষ হত্যার জন্য যুক্তরাষ্ট্র কাকে দায়ী করবে?’
জবাবে পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভের ওপর দমন-পীড়নের সময় যে বেসামরিক ব্যক্তিরা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের সম্পর্কে পূর্ণ তদন্ত হওয়া দরকার এবং দায়ী যে কারও জন্য পূর্ণ জবাবদিহিতা থাকা দরকার বলে আমরা মনে করি।’সম্প্রতি ঢাকার আশুলিয়ায় পোশাকশ্রমিকদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। মার্কিন স্টেট কমিটির চেয়ারম্যান রবার্ট মেনেনডেজ বলেছিলেন, পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশি শ্রমিকদের রক্তে রঞ্জিত পোশাক কিনবে না। যুক্তরাষ্ট্রের চালু করা শ্রম অধিকার এবং শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের পক্ষে। এ বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মন্তব্য কী?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, এ বিষয়ে আপাতত কিছু জানেন না তিনি। যেনে উত্তর দিবেন।
বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন সাংবাদিককে হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের মন্তব্য জানতে চান ওই সাংবাদিক।
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে এবং অবশ্যই সারা বিশ্বে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সমুন্নত দেখতে চাই।’